জানা যায়, এলাকার এমপি কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর নজরদারীতে কৃষিবিভাগের তৎপরতায় কৃষিপ্রধান এলাকা নালিতাবাড়ীর কৃষকরা অনেক বেশি সচেতন। যে কারণে এখানে উচ্চ ফলনশীল নেরিকা ও বোরো আবাদ অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে বেশি হয়। ফলনও পাওয়া যায় আশাতীত। চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ২১ হাজার ৬শ হেক্টর জমিতে ওই আবাদ হয়। বোরো রোপনের পর ক্ষেতের আগাছা দমন করে সার ব্যবহার এবং ধানী ওইসব জমিতে পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আর ওই আবাদ থেকে এবার ৪৩ লাখ ২০ হাজার মণ ধান উৎপাদিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, কৃষক ও কৃষি শ্রমিকরা হাস্যোজ্জল মুখে বাড়ী ফিরছেন কাটা ধান নিয়ে। এখানকার বাজারে প্রথমত নতুন ধানের দাম বেশী থাকায় স্থানীয় কৃষকরা উৎপাদিত ১ মণ ধান ৮শ ২০ টাকায় বিক্রি করে অনেক বেশী লাভবান হচ্ছেন।