জানা যায়, বন্যহাতির আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে বেশ কিছুদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী উপজাতি ও কৃষকরা রাতভর বাড়িঘর ও আবাদী পাকা বোরো ধানের জমি পাহারা দিয়ে আসছেন। বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে কৃষকদের আবাদী জমিতে বন্যহাতির দল আক্রমণ চালায়। ওই সময় নয়াবিল ইউনিয়নের নাকুগাও গ্রামের রোস্তম আলী, শরাফত আলী, নিরঞ্জণ দিও, হারুন মিয়াসহ বেশ কয়েকজন কৃষকের প্রায় ১০/১২ একর অর্ধপাকা বোরো ক্ষেতের ধান খেয়ে সাবাড় করে দেয় বন্যহাতির দল।স্থানীয় বাসিন্দা কৃষক রুস্তম আলী জানান, নয়াবিল ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ হাতির আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষার চিন্তা ও রাত জেগে পাহারা দিতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। হাতির আক্রমণ থেকে গ্রামবাসীকে বাঁচাতে প্রশাসনের সহযোগিতাসহ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের দাবি করেন তিনি।
নয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান নুর রহমান খবর বাংলা২৪ কে জানান, ওই ইউনিয়নের জঙ্গলে এখনও ৫০/৬০টি বন্যহাতি অবস্থান করছে। হাতিগুলো রাতের বেলায় লোকালয়ে হানা দেয়। আর দিনের বেলা জঙ্গলে গিয়ে অবস্থান নেয়। অনেক চেষ্টা করেও হাতিগুলোকে এই এলাকা থেকে সরানো যাচ্ছে না।
নয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান নুর রহমান খবর বাংলা২৪ কে জানান, ওই ইউনিয়নের জঙ্গলে এখনও ৫০/৬০টি বন্যহাতি অবস্থান করছে। হাতিগুলো রাতের বেলায় লোকালয়ে হানা দেয়। আর দিনের বেলা জঙ্গলে গিয়ে অবস্থান নেয়। অনেক চেষ্টা করেও হাতিগুলোকে এই এলাকা থেকে সরানো যাচ্ছে না।