পরিবেশবিদেরা কি বিবেচনা করে দেখবেন? : শিকদার আবদুর রব
শিকদার আবদুর রব
ঢাকার বাতাস অতীতের চেয়ে বেশি উষ্ণ ও স্থায়ী এবং প্রতিনিয়ত তা বেড়েই চলেছে। গাছের ছায়ায়ও মানুষ এখন আর যেন শীতলতা খুঁজে পায় না। বেশির ভাগ মহিলার ভ্যানিটিব্যাগে এখন হাতপাখা থাকে। ট্র্যাফিক জ্যামে পড়লে বা বাসের লাইনে দাঁড়ালে বা অন্য কোথাও দীর্ঘ অবস্থান করলে তা দিয়ে শরীর জুড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেন। যেখানে বাতাসই গরম, হাতপাখার বাতাস কিভাবে শীতলতা দেবে। তাই অনেকে এখন পাখা ভেজানোর জন্য সাথে পানির বোতলও রাখেন।
শুধু হাতপাখা বা বৈদ্যুতিক পাখাই নয়, ঢাকার বৃষ্টিও এখন আর শীতলতা ছড়ায় না। তাই ফকিরেরপুল থেকে সারা পথ মুষলধারায় বর্ষিত বৃষ্টির মধ্যে রিকশা চালিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলে গিয়ে রিকশাওয়ালা জানতে চাইল, ‘কী বৃষ্টি হলো স্যার, শরীরই তো ঠাণ্ডা হলো না।’ আসলেই ঢাকার বৃষ্টিতে এখন শরীর ঠাণ্ডা হয় না। কারণ, বৃষ্টির ফোঁটা উষ্ণবায়ুর ভেতর দিয়ে মাটির কাছাকাছি আসার আগেই শীতলতা হারিয়ে ফেলে। ফলে বৃষ্টিও আর ঢাকাবাসীকে স্বস্তি দেয় না। তাই যাদের শীতলতার বিকল্প কোনো উৎস নেই, তাদের অস্বস্তি কেবল বেড়েই চলেছে।
এমনিতেই ঢাকাবাসী দৈনিক যে পরিমাণ কার্বনডাই অক্সাইড ছড়ায়, তাতেই ঢাকার বাতাসের তাপমাত্রা স্বাভাবিকতার সীমা ছাড়িয়ে যায়। এর সাথে যোগ হয় ফ্রিজ, কম্পিউটার, এসি, গাড়ি, জেনারেটর, বয়লার, অ্যালুমিনিয়াম ও লোহাগলানো কারখানাসহ নানা ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সৃষ্ট উষ্ণতা। তাপের এসব উৎস প্রতিনিয়ত তাপ ছড়িয়ে বাতাসের উষ্ণতা কেবল বাড়িয়েই চলেছে। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা হচ্ছে ব্যাহত। হ্রাস পাচ্ছে কর্মস্পৃহা। পর্যবেণে দেখা গেছে, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করে কর্মীর তুলনায় সাধারণ করে কর্মীর কাজের পরিমাণ অনেক কম। এতে দেশের অর্থনীতিরও তি হচ্ছে। এ অবস্থার অবসান হওয়া দরকার।
ওয়াশিং প্লান্ট, ডাইং প্রতিষ্ঠান, চামড়া শিল্প, রঙ তৈরির কারখানাÑ এজাতীয় প্রতিষ্ঠান পানি দূষিত করে। এসবের প্রতিটির নিজস্ব ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। যারা এটা বসাবেন না, পরিবেশ অধিদফতর তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স বাতিল করে দেবে। কারণ এজাতীয় প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত পানি বর্জ্য হিসেবে বেরিয়ে এসে নদী-নালা, খাল-বিলের পানি দূষিত করে। এতে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটে। তাই দূষিত পানি নদী-নালায় আসার আগেই যাতে পরিশোধিত হতে পারে সে জন্য মালিকপরে স্ব-উদ্যোগে নিজ খরচে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসানোর এই বিধান এবং এই বিধান কঠোরভাবে মেনে চলতে হয়। বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করার কথা। সে জন্য পরিবেশ অধিদফতর কাজ করে। আছে নানা ফোরাম। বিষয়টি জনস্বার্থ ও জনস্বাস্থ্য-সংশ্লিষ্ট।
বাতাসের উষ্ণতা বৃদ্ধিও এর চেয়ে কোনো অংশে কম গুরুত্ববহ নয়। উষ্ণ বায়ু মানুষের কাজের গতি হ্রাস করে দেয়। বিশ্রাম ও নিদ্রার ব্যাঘাত এবং স্বাস্থ্যহানি ঘটায় । রোগবালাই ছড়ায়। মেঘবৃষ্টি কমায়। ফসলের বিষম ক্ষতি হয় । পচনশীল পণ্যের পচনকে ত্বরান্বিত করে। অর্থাৎ অর্থনীতি ব্যাপকভাবে তিগ্রস্ত হয়। তাই এখনই এ অবস্থার মোকাবেলার জন্য পদপে নেয়া প্রয়োজন। অন্যথায় বাতাসের উষ্ণতা হয়তো মারাত্মক আকার ধারণ করবে। অপ্রতিরোধ্য বিপর্যয় দেখা দিতে পারে তখন। মনে রাখতে হবে, বুড়িগঙ্গার দূষিত পানির বিকল্প শীতল্যা বা তুরাগ নদীর বিশুদ্ধ পানি হতে পারে; কিন্তু ঢাকার উষ্ণ বায়ুর কোনো বিকল্প নেই। তা কোনো স্থান থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব হবে না।
করণীয় একটাই। আর তা হলো বায়ুর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণ করা। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসিয়ে যেমন পানির দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়, তেমনি এয়ার কুলার প্লান্ট বসিয়ে বায়ুর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করতে হবে। বাতাসে তাপ ছড়ায় এমন প্রতিটি শিল্পকারখানায় এয়ার কুলার প্লান্ট বসাতে হবে। অন্তত তারা যে পরিমাণ তাপ ছড়ায়, তাদের সে পরিমাণ ঠাণ্ডা বাতাসে ছড়ানোর ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা যায় কিনা দেখ তে হবে এবং তা তদারকিরও ব্যবস্থা থাকতে হবে।
এটা না হয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো করল কিন্তু বাকিগুলোর কী হবে? যান্ত্রিক যানবাহন, এসি, ফ্রিজ, কম্পিউটার, জেনারেটর, বয়লার প্রভৃতি যে তাপ ছড়ায় তা নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? কাজটি করবে সরকার, অর্থ দেবে মালিকপ। ত্রেবিশেষে অন্যরাও কাজটি করতে পারে। যেমন, বহুতলবিশিষ্ট ভবনে যে এসি, ফ্রিজ ও জেনারেটরের ব্যবহার করা হবে, তা নিশ্চিত। অতএব ভবনের মালিককে অবশ্যই ছাদে বাতাস শীতল করানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অবশিষ্টগুলোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সরকার। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ফোয়ারা বসানো যায়, যা দিয়ে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হিমাঙ্কের কাছাকাছি মাত্রায় পানি ছাড়বে। এমন চিন্তাভাবনা করা যায় যে, রাস্তার সড়ক দ্বীপগুলোতে ১৫ ফিট পরপর আইস টাওয়ার থাকবে এবং প্রতিটি টাওয়ারে পাঁচ শ’ কেজি ওজনের বরফখণ্ড রাখার ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতিদিন সকাল ৯টায় টাওয়ারে একখণ্ড করে বরফ রেখে যাবে। তা বাতাসে শীতলতা ছড়িয়ে পানিতে পরিণত হবে। আর সে পানি পাইপ দিয়ে নিচে নেমে রাস্তার ওপর দিয়ে গড়িয়ে ড্রেনে চলে যাবে। যাওয়ার সময় রাস্তা সাময়িকভাবে শীতল ও ধুলাবালিমুক্ত করে যাবে।
এ জন্য সরকারের যে ব্যয় হবে তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাছ থেকে আদায় করা যায়। যেমন, নন এসি কার থেকে দৈনিক এক শ’ টাকা, এসি কার থেকে দুই শ’ টাকা, নন এসি মাইক্রোবাস থেকে দুই শ’ টাকা, এসি মাইক্রোবাস থেকে তিন শ’ টাকা, মিনিবাস থেকে তিন শ’ টাকা, নন এসি বাস থেকে পাঁচ শ’ টাকা, এসি বাস থেকে আট শ’ টাকা এবং ট্রাক ও লরি থেকে এক হাজার টাকা করে তাপ নিয়ন্ত্রণ চার্জ আদায় করা হবে। অনুরূপ হারে নৌযানগুলো থেকেও আদায় করতে হবে। এতে উষ্ণতা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত হবে না, বিপুল অনেকটা ও গবেষণা কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে। আশা করি জনস্বার্থে সরকার ও পরিবেশবিদেরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা ও গবেষণা করবেন। সরকার আইন করেছে, বহুতল ভবনে সোলার সিস্টেম থাকতে হবে, সড়কদ্বীপে সোলার বসাতে হবে। তেমনি করে, বহুতল ভবনে বাতাস ঠাণ্ডা করার ও সড়কদ্বীপে আইস টাওয়ার ব্যবস্থা চালু করা যায় কি না বিবেচনা করে দেখা যেতে পারে।
এমনিতেই ঢাকাবাসী দৈনিক যে পরিমাণ কার্বনডাই অক্সাইড ছড়ায়, তাতেই ঢাকার বাতাসের তাপমাত্রা স্বাভাবিকতার সীমা ছাড়িয়ে যায়। এর সাথে যোগ হয় ফ্রিজ, কম্পিউটার, এসি, গাড়ি, জেনারেটর, বয়লার, অ্যালুমিনিয়াম ও লোহাগলানো কারখানাসহ নানা ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সৃষ্ট উষ্ণতা। তাপের এসব উৎস প্রতিনিয়ত তাপ ছড়িয়ে বাতাসের উষ্ণতা কেবল বাড়িয়েই চলেছে। ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা হচ্ছে ব্যাহত। হ্রাস পাচ্ছে কর্মস্পৃহা। পর্যবেণে দেখা গেছে, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করে কর্মীর তুলনায় সাধারণ করে কর্মীর কাজের পরিমাণ অনেক কম। এতে দেশের অর্থনীতিরও তি হচ্ছে। এ অবস্থার অবসান হওয়া দরকার।
ওয়াশিং প্লান্ট, ডাইং প্রতিষ্ঠান, চামড়া শিল্প, রঙ তৈরির কারখানাÑ এজাতীয় প্রতিষ্ঠান পানি দূষিত করে। এসবের প্রতিটির নিজস্ব ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। যারা এটা বসাবেন না, পরিবেশ অধিদফতর তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স বাতিল করে দেবে। কারণ এজাতীয় প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত পানি বর্জ্য হিসেবে বেরিয়ে এসে নদী-নালা, খাল-বিলের পানি দূষিত করে। এতে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটে। তাই দূষিত পানি নদী-নালায় আসার আগেই যাতে পরিশোধিত হতে পারে সে জন্য মালিকপরে স্ব-উদ্যোগে নিজ খরচে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসানোর এই বিধান এবং এই বিধান কঠোরভাবে মেনে চলতে হয়। বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করার কথা। সে জন্য পরিবেশ অধিদফতর কাজ করে। আছে নানা ফোরাম। বিষয়টি জনস্বার্থ ও জনস্বাস্থ্য-সংশ্লিষ্ট।
বাতাসের উষ্ণতা বৃদ্ধিও এর চেয়ে কোনো অংশে কম গুরুত্ববহ নয়। উষ্ণ বায়ু মানুষের কাজের গতি হ্রাস করে দেয়। বিশ্রাম ও নিদ্রার ব্যাঘাত এবং স্বাস্থ্যহানি ঘটায় । রোগবালাই ছড়ায়। মেঘবৃষ্টি কমায়। ফসলের বিষম ক্ষতি হয় । পচনশীল পণ্যের পচনকে ত্বরান্বিত করে। অর্থাৎ অর্থনীতি ব্যাপকভাবে তিগ্রস্ত হয়। তাই এখনই এ অবস্থার মোকাবেলার জন্য পদপে নেয়া প্রয়োজন। অন্যথায় বাতাসের উষ্ণতা হয়তো মারাত্মক আকার ধারণ করবে। অপ্রতিরোধ্য বিপর্যয় দেখা দিতে পারে তখন। মনে রাখতে হবে, বুড়িগঙ্গার দূষিত পানির বিকল্প শীতল্যা বা তুরাগ নদীর বিশুদ্ধ পানি হতে পারে; কিন্তু ঢাকার উষ্ণ বায়ুর কোনো বিকল্প নেই। তা কোনো স্থান থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব হবে না।
করণীয় একটাই। আর তা হলো বায়ুর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণ করা। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসিয়ে যেমন পানির দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়, তেমনি এয়ার কুলার প্লান্ট বসিয়ে বায়ুর উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করতে হবে। বাতাসে তাপ ছড়ায় এমন প্রতিটি শিল্পকারখানায় এয়ার কুলার প্লান্ট বসাতে হবে। অন্তত তারা যে পরিমাণ তাপ ছড়ায়, তাদের সে পরিমাণ ঠাণ্ডা বাতাসে ছড়ানোর ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা যায় কিনা দেখ তে হবে এবং তা তদারকিরও ব্যবস্থা থাকতে হবে।
এটা না হয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো করল কিন্তু বাকিগুলোর কী হবে? যান্ত্রিক যানবাহন, এসি, ফ্রিজ, কম্পিউটার, জেনারেটর, বয়লার প্রভৃতি যে তাপ ছড়ায় তা নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? কাজটি করবে সরকার, অর্থ দেবে মালিকপ। ত্রেবিশেষে অন্যরাও কাজটি করতে পারে। যেমন, বহুতলবিশিষ্ট ভবনে যে এসি, ফ্রিজ ও জেনারেটরের ব্যবহার করা হবে, তা নিশ্চিত। অতএব ভবনের মালিককে অবশ্যই ছাদে বাতাস শীতল করানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অবশিষ্টগুলোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সরকার। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ফোয়ারা বসানো যায়, যা দিয়ে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হিমাঙ্কের কাছাকাছি মাত্রায় পানি ছাড়বে। এমন চিন্তাভাবনা করা যায় যে, রাস্তার সড়ক দ্বীপগুলোতে ১৫ ফিট পরপর আইস টাওয়ার থাকবে এবং প্রতিটি টাওয়ারে পাঁচ শ’ কেজি ওজনের বরফখণ্ড রাখার ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতিদিন সকাল ৯টায় টাওয়ারে একখণ্ড করে বরফ রেখে যাবে। তা বাতাসে শীতলতা ছড়িয়ে পানিতে পরিণত হবে। আর সে পানি পাইপ দিয়ে নিচে নেমে রাস্তার ওপর দিয়ে গড়িয়ে ড্রেনে চলে যাবে। যাওয়ার সময় রাস্তা সাময়িকভাবে শীতল ও ধুলাবালিমুক্ত করে যাবে।
এ জন্য সরকারের যে ব্যয় হবে তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাছ থেকে আদায় করা যায়। যেমন, নন এসি কার থেকে দৈনিক এক শ’ টাকা, এসি কার থেকে দুই শ’ টাকা, নন এসি মাইক্রোবাস থেকে দুই শ’ টাকা, এসি মাইক্রোবাস থেকে তিন শ’ টাকা, মিনিবাস থেকে তিন শ’ টাকা, নন এসি বাস থেকে পাঁচ শ’ টাকা, এসি বাস থেকে আট শ’ টাকা এবং ট্রাক ও লরি থেকে এক হাজার টাকা করে তাপ নিয়ন্ত্রণ চার্জ আদায় করা হবে। অনুরূপ হারে নৌযানগুলো থেকেও আদায় করতে হবে। এতে উষ্ণতা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত হবে না, বিপুল অনেকটা ও গবেষণা কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে। আশা করি জনস্বার্থে সরকার ও পরিবেশবিদেরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা ও গবেষণা করবেন। সরকার আইন করেছে, বহুতল ভবনে সোলার সিস্টেম থাকতে হবে, সড়কদ্বীপে সোলার বসাতে হবে। তেমনি করে, বহুতল ভবনে বাতাস ঠাণ্ডা করার ও সড়কদ্বীপে আইস টাওয়ার ব্যবস্থা চালু করা যায় কি না বিবেচনা করে দেখা যেতে পারে।