উজানের পানিতে তিস্তায় ঢল
উজানে পানিতে তিস্তা নদীতে ঢল নেমেছে। হু-হু করে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে তো পাচ্ছেই। চলতি বছরের শুস্ক মৌসুমে এটি তিস্তার সর্বচ্চো পানি বলে কৃষকরা জানালেও পানি উন্নয়ন বোর্ড সঠিক পরিমান পানির হিসাব দিতে রাজি হয়নি। তিস্তার প্রধান সেচ খালে পানিতে ভরে ফেলা হয়েছে। শাখা খালেও পানি দেয়া হয়েছে।
কৃষকের ধারনা ৩মাস আগে এত পরিমান পানি পাওয়া গেলে তিস্তার কমান্ডার এলাকায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন আসত। কিন্তু বোরো ধানের শেষ সময়ে ভারত সরকার তিস্তায় পানির প্রবাহ বৃদ্ধি করেছে। তিস্তাপাড়ের বসবাসকৃত মানুষজনের মাঝে চলছে আনন্দ উল্লাস।
বুধবার বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্ট উজানের পানি প্রবাহ দেখে সকলে অবাক হয়ে যায়। তবে এদিন পানির গড় হিসাব কত ছিল তা জানাতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে পানি উন্নয়ন রোডের হাইড্রোলিক বিভাগ। তবে অনেকে ধারনা করে বলতে শোনা গেছে পানি প্রবাহ ৬ হাজার কিউসেকের উপরে চলছে।
তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান বলেন, তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে কি পরিমান পানি বর্তমানে রয়েছে তা বলতে তিনি রাজি হয়নি। তিনি জানান, চলতি মৌসুমে মৌসুমে ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সেচ দেয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়। কিন্তু সেচ দেয়া যায় ৪০ হাজার ৫০০ হেক্টরে। তিনি বলেন বুধবার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কারনে সেচখাল গুলো ভরিয়ে দেয়া হয়েছে।
কৃষকের ধারনা ৩মাস আগে এত পরিমান পানি পাওয়া গেলে তিস্তার কমান্ডার এলাকায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন আসত। কিন্তু বোরো ধানের শেষ সময়ে ভারত সরকার তিস্তায় পানির প্রবাহ বৃদ্ধি করেছে। তিস্তাপাড়ের বসবাসকৃত মানুষজনের মাঝে চলছে আনন্দ উল্লাস।
বুধবার বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্ট উজানের পানি প্রবাহ দেখে সকলে অবাক হয়ে যায়। তবে এদিন পানির গড় হিসাব কত ছিল তা জানাতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে পানি উন্নয়ন রোডের হাইড্রোলিক বিভাগ। তবে অনেকে ধারনা করে বলতে শোনা গেছে পানি প্রবাহ ৬ হাজার কিউসেকের উপরে চলছে।
তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান বলেন, তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে কি পরিমান পানি বর্তমানে রয়েছে তা বলতে তিনি রাজি হয়নি। তিনি জানান, চলতি মৌসুমে মৌসুমে ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সেচ দেয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়। কিন্তু সেচ দেয়া যায় ৪০ হাজার ৫০০ হেক্টরে। তিনি বলেন বুধবার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কারনে সেচখাল গুলো ভরিয়ে দেয়া হয়েছে।