বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া : সাদা পোশাকে অভিযান বন্ধের দাবি
খবর বাংলা ডেক্সঃ এক দিনে নারায়ণগঞ্জের সাত ব্যক্তি অপহরণ ও পরবর্তী সময়ে লাশ উদ্ধারের ঘটনাকে ভয়ংকর আখ্যা দিয়ে বিশিষ্টজনরা বলেছেন, দেশে যে অবস্থা চলছে তাতে আর কেউ নিরাপদ নয়। এ ধরনের গুম, অপহরণ ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অপহরণকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিতে না পারার ব্যর্থতা ও এ ধরনের ঘটনা অব্যাহত থাকলে দেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। বুধবার রাতে টেলিফোনে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, মানবাধিকার কর্মীসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এসব কথা বলেন। সারা দেশে সাদা পোশাকে অভিযান বন্ধের দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনরা।
কাজী জাফর : জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমদ বলেছেন, নজরুলেরে অপহরণকারী গডফাদারদের খুঁজে বের করে এখনই ফাঁসি চাই। নইলে হাসিনা সরকারের এখনই পদত্যাগ চাই। এ ঘটনায় সারা জাতি উত্তেজিত। দেশে আইনশৃংখলা বলতে কিছু নেই দাবি করে তিনি বলেন, দিনে-দুপুরে গ্রেফতার-অপহরণ হচ্ছে। তারপর পাওয়া যাচ্ছে লাশ। এর চেয়ে লজ্জা আর কি হতে পারে। সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। তাদের লজ্জা থাকলে এই মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত।
রফিক উল হক : প্রবীণ আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার রফিক উল হক বলেন, এটা খুবই ভয়ংকর ব্যাপার। যা চলছে তাতে কেউ নিরাপদ নয়। এর সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া উচিত। আর পুলিশ ইচ্ছে করলে সবই বের করতে পারবে যদি এর সঙ্গে সরকার জড়িত না থাকে। তিনি বলেন, আমি মনে করি, সরকারকে কঠোর হস্তে এসব দমন করা উচিত। নইলে দেশে আইনশৃংখলা বলে কিছু থাকবে না।
মির্জা ফখরুল ইসলাম : সরকার দেশকে মৃত্যু-উপত্যকায় পরিণত করেছে এমন অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে আইনশৃংখলা বলতে কিছু নেই। দিনে-দুপুরে মানুষকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। খালে-বিলে, ডোবা-নালায় পাওয়া যাচ্ছে মানুষের লাশ। শুধু বিরোধী দলের নেতাকর্মী নয়, সাধারণ মানুষও গুম-খুনের শিকার হচ্ছেন। তিনি বলেন, নরায়ণগঞ্জের সিটি কর্পোরেশনের কমিশনার ও প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ ৪ জনকে অপহরণ করার পর তাদের লাশ পাওয়া গেছে। কিন্তু সরকার তাদের জীবিত উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে।
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে এমন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, হত্যা, গুম, খুন করে অবৈধ ও অনৈতিকভাবে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ আজ জেগে ওঠেছে। এভাবে তারা আর বেশি দিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না। তিনি অবিলম্বে নজরুলসহ এসব অপহরণের নেপথ্যে কারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
রাশেদ খান মেনন : ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, গুম-খুন বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। সম্প্রতি দেশে গুম-খুনের ঘটনা আশংকাজনকহারে বাড়ছে। মানুষ উদ্বিগ্ন। যে কোনো মূল্যে এ অবস্থার অবসান ঘটাতে হবে।
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম : সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, গুম-খুন বন্ধ করতে না পারার ব্যর্থতা সরকারের। এ দায় তাদেরই নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, গুম-খুন যেভাবে বাড়ছে তাতে মনে হয় না দেশে কোনো সরকার আছে।
মোস্তফা মহসিন মন্টু : গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, দেশের মানুষ চরম আতংকে আছে। গুম-খুন নিয়ে জনমনে আতংক তৈরি হয়েছে। এর পরিণতি সরকারের জন্য শুভ হবে না। সরকারের উচিত এখনই কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
পঙ্কজ ভট্টাচার্য : ঐক্য ন্যাপের আহ্বায়ক পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশ এখন খুন-গুমের আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন : বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকার দেশের আইনশৃংখলা রক্ষা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। যে সরকার জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারে না, সে সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার নেই। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি আরও বলেন, জনগণের ম্যানডেট ছাড়াই এ সরকার ক্ষমতায় রয়েছে, আর সে কারণেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ববোধ নেই। আর এ কারণেই এ ধরনের গুম, হত্যা-অপহরণ চলছেই।
সাখাওয়াত হোসেন : সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, গুম, খুন ও অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে না পারা ও অব্যাহত এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে আন্তর্জাতিকমহলে বাংলাদেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হবে। রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরীণ ও নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। রাষ্ট্র ও সরকার এ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে দেশে অরাজক পরিস্থিতি দেখা দেবে, নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। বর্তমানে তাই-ই হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আইনশৃংখলা বাহিনীর নাম দিয়ে সারা দেশে একের পর এক অপহরণের ঘটনা ঘটছে। কিন্তু আইনশৃংখলা বাহিনী তাদের অবস্থান পরিষ্কার করছে না। জড়িতদের গ্রেফতারও করতে পারছে না, যা কারোরই কাম্য নয়।
বদিউল আলম মজুমদার : সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও নির্বিঘেœ চলাফেরার সুযোগ মৌলিক অধিকার।
মৌলিক অধিকার আইন করেও খর্ব করা যায় না। সুতরাং দেশে চলমান গুম, অপহরণ, হত্যার মাধ্যমে নাগরিকের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। এর দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে। এই অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের সবার নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সারা দেশে সাদা পোশাকে অভিযান বন্ধ করতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারের যথাযথ ভূমিকা নাগরিকদের দাবি।
অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান : সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক সাইদুর রহমান বলেন, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার কারণে হত্যা, গুম ও অপহরণের মতো জঘন্যতম অপরাধগুলো বেড়েই চলেছে। এর ফলে দেশের সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতি শোচনীয় অবস্থার দিকে যাচ্ছে। সরকারকে এসব অপরাধ কঠোর হস্তে দমন করতেই হবে।
শম রেজাউল করিম : সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক শম রেজাউল করিম বলেন, সমাজ ও রাজনীতিতে নীতি-নৈতিকতার অবক্ষয় ঘটায় এ জাতীয় অপরাধ বেড়ে চলেছে। অপরাধীদের দায়মুক্তি দেয়ার অপসংস্কৃতি কঠোরভাবে রোধ করা না গেলে অন্যরা এ ধরনের অপরাধে উৎসাহিত হবে।
রফিক উল হক : প্রবীণ আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার রফিক উল হক বলেন, এটা খুবই ভয়ংকর ব্যাপার। যা চলছে তাতে কেউ নিরাপদ নয়। এর সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া উচিত। আর পুলিশ ইচ্ছে করলে সবই বের করতে পারবে যদি এর সঙ্গে সরকার জড়িত না থাকে। তিনি বলেন, আমি মনে করি, সরকারকে কঠোর হস্তে এসব দমন করা উচিত। নইলে দেশে আইনশৃংখলা বলে কিছু থাকবে না।
মির্জা ফখরুল ইসলাম : সরকার দেশকে মৃত্যু-উপত্যকায় পরিণত করেছে এমন অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে আইনশৃংখলা বলতে কিছু নেই। দিনে-দুপুরে মানুষকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। খালে-বিলে, ডোবা-নালায় পাওয়া যাচ্ছে মানুষের লাশ। শুধু বিরোধী দলের নেতাকর্মী নয়, সাধারণ মানুষও গুম-খুনের শিকার হচ্ছেন। তিনি বলেন, নরায়ণগঞ্জের সিটি কর্পোরেশনের কমিশনার ও প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ ৪ জনকে অপহরণ করার পর তাদের লাশ পাওয়া গেছে। কিন্তু সরকার তাদের জীবিত উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে।
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে এমন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, হত্যা, গুম, খুন করে অবৈধ ও অনৈতিকভাবে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ আজ জেগে ওঠেছে। এভাবে তারা আর বেশি দিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না। তিনি অবিলম্বে নজরুলসহ এসব অপহরণের নেপথ্যে কারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
রাশেদ খান মেনন : ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, গুম-খুন বন্ধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। সম্প্রতি দেশে গুম-খুনের ঘটনা আশংকাজনকহারে বাড়ছে। মানুষ উদ্বিগ্ন। যে কোনো মূল্যে এ অবস্থার অবসান ঘটাতে হবে।
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম : সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, গুম-খুন বন্ধ করতে না পারার ব্যর্থতা সরকারের। এ দায় তাদেরই নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, গুম-খুন যেভাবে বাড়ছে তাতে মনে হয় না দেশে কোনো সরকার আছে।
মোস্তফা মহসিন মন্টু : গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, দেশের মানুষ চরম আতংকে আছে। গুম-খুন নিয়ে জনমনে আতংক তৈরি হয়েছে। এর পরিণতি সরকারের জন্য শুভ হবে না। সরকারের উচিত এখনই কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
পঙ্কজ ভট্টাচার্য : ঐক্য ন্যাপের আহ্বায়ক পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশ এখন খুন-গুমের আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছে।
খন্দকার মাহবুব হোসেন : বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, সরকার দেশের আইনশৃংখলা রক্ষা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। যে সরকার জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারে না, সে সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার নেই। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি আরও বলেন, জনগণের ম্যানডেট ছাড়াই এ সরকার ক্ষমতায় রয়েছে, আর সে কারণেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ববোধ নেই। আর এ কারণেই এ ধরনের গুম, হত্যা-অপহরণ চলছেই।
সাখাওয়াত হোসেন : সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, গুম, খুন ও অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে না পারা ও অব্যাহত এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে আন্তর্জাতিকমহলে বাংলাদেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হবে। রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরীণ ও নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। রাষ্ট্র ও সরকার এ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে দেশে অরাজক পরিস্থিতি দেখা দেবে, নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। বর্তমানে তাই-ই হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আইনশৃংখলা বাহিনীর নাম দিয়ে সারা দেশে একের পর এক অপহরণের ঘটনা ঘটছে। কিন্তু আইনশৃংখলা বাহিনী তাদের অবস্থান পরিষ্কার করছে না। জড়িতদের গ্রেফতারও করতে পারছে না, যা কারোরই কাম্য নয়।
বদিউল আলম মজুমদার : সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও নির্বিঘেœ চলাফেরার সুযোগ মৌলিক অধিকার।
মৌলিক অধিকার আইন করেও খর্ব করা যায় না। সুতরাং দেশে চলমান গুম, অপহরণ, হত্যার মাধ্যমে নাগরিকের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। এর দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে। এই অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের সবার নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সারা দেশে সাদা পোশাকে অভিযান বন্ধ করতে হবে। এ ব্যাপারে সরকারের যথাযথ ভূমিকা নাগরিকদের দাবি।
অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান : সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক সাইদুর রহমান বলেন, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার কারণে হত্যা, গুম ও অপহরণের মতো জঘন্যতম অপরাধগুলো বেড়েই চলেছে। এর ফলে দেশের সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতি শোচনীয় অবস্থার দিকে যাচ্ছে। সরকারকে এসব অপরাধ কঠোর হস্তে দমন করতেই হবে।
শম রেজাউল করিম : সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক শম রেজাউল করিম বলেন, সমাজ ও রাজনীতিতে নীতি-নৈতিকতার অবক্ষয় ঘটায় এ জাতীয় অপরাধ বেড়ে চলেছে। অপরাধীদের দায়মুক্তি দেয়ার অপসংস্কৃতি কঠোরভাবে রোধ করা না গেলে অন্যরা এ ধরনের অপরাধে উৎসাহিত হবে।