শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ৩ ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
শেরপুর জেলা কারাগারে দীর্ঘ সাত বছর কারাভোগের পর ২৯ অক্টোবর বুধবার বিকেলে শেরপুরের নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে তিন ভারতীয় বন্দিকে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এঁরা হলেন ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার পুরাকাশিয়া বেলাবোর গ্রামের টিকচিন সাংমার ছেলে সেলিম মারাক, তিনিন্দ্র মারাকের ছেলে আগত সাংমা এবং দিনসিং সাংমার ছেলে নিভেল মারাক।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ওই তিন ভারতীয় নাগরিক ২০০৭ সালের ১২ অক্টোবর শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করার সময় তত্কালীন বিডিআর সদস্যদের হাতে আটক হয়েছিলেন।
পরে শেরপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালত তাদের সাড়ে তিন বছরের সাজা দেন। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারী সেই সাজার মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু ভারতে তাদের ঠিকানা ভুল থাকায় এবং তাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যথাসময়ে যোগাযোগ করতে না পারায় তারা আরও প্রায় সাড়ে তিন বছর শেরপুর জেলা কারাগারে ‘রিলিজড প্রিজনার’ হিসেবে বন্দি ছিলেন।
পরবর্তীতে শেরপুর জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ প্রেক্ষিতে আজ বুধবার সকাল ৯ টায় জেলা কারাগার থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে ওই বন্দিদের প্রত্যেককে ১ হাজার করে টাকা প্রদান করা হয়। বিকেলে জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতের বিএসএফ’র মাধ্যমে তাদের অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এসময় কারা পুলিশ, শেরপুর সদর থানা ও নালিতাবাড়ী ইমিগ্রেশন পুলিশ এবং বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
শেরপুর জেলা রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সাধারন সম্পাদক ফখরুল মজিদ তিন ভারতীয় বন্দিকে দেশে ফেরত পাঠানোর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্টের সহায়তায় ট্রেসিং ইউনিটের মাধ্যমে ভারতীয় রেডক্রসের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে এসব ভারতীয় নাগরিককে নিজ দেশে পাঠানো হয়েছে।
শেরপুর জেলা কারাগারে দীর্ঘ সাত বছর কারাভোগের পর আজ ২৯ অক্টোবর বুধবার বিকেলে শেরপুরের নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে তিন ভারতীয় বন্দিকে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এঁরা হলেন ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার পুরাকাশিয়া বেলাবোর গ্রামের টিকচিন সাংমার ছেলে সেলিম মারাক, তিনিন্দ্র মারাকের ছেলে আগত সাংমা এবং দিনসিং সাংমার ছেলে নিভেল মারাক।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ওই তিন ভারতীয় নাগরিক ২০০৭ সালের ১২ অক্টোবর শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করার সময় তৎকালীন বিডিআর সদস্যদের হাতে আটক হয়েছিলেন।
পরে শেরপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালত তাদের সাড়ে তিন বছরের সাজা দেন। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারী সেই সাজার মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু ভারতে তাদের ঠিকানা ভুল থাকায় এবং তাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে যথাসময়ে যোগাযোগ করতে না পারায় তারা আরও প্রায় সাড়ে তিন বছর শেরপুর জেলা কারাগারে ‘রিলিজড প্রিজনার’ হিসেবে বন্দি ছিলেন।
পরবর্তীতে শেরপুর জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ প্রেক্ষিতে আজ বুধবার সকাল ৯ টায় জেলা কারাগার থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে ওই বন্দিদের প্রত্যেককে ১ হাজার করে টাকা প্রদান করা হয়। বিকেলে জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতের বিএসএফ’র মাধ্যমে তাদের অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এসময় কারা পুলিশ, শেরপুর সদর থানা ও নালিতাবাড়ী ইমিগ্রেশন পুলিশ এবং বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
শেরপুর জেলা রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সাধারন সম্পাদক ফখরুল মজিদ তিন ভারতীয় বন্দিকে দেশে ফেরত পাঠানোর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্টের সহায়তায় ট্রেসিং ইউনিটের মাধ্যমে ভারতীয় রেডক্রসের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে এসব ভারতীয় নাগরিককে নিজ দেশে পাঠানো হয়েছে।