৩৯০ রানে পিছিয়ে জিম্বাবুয়ে
চট্রগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ দল ৫০৩ রান করে অলআউট হয়। এটিই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের দলীয় সর্বোচ্চ স্কোর। এছাড়া চট্রগ্রামে বাংলাদেশের সেরা দলীয় ইনিংস এটি।
বাংলাদেশের ইনিংসের শেষ ভাগে রুবেল হোসেনের দুর্দান্ত ৪৫ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে ৫০০ রান পেরোয় বাংলাদেশ। দশম উইকেট জুটিতে রুবেল-জুবায়ের যোগ করেন ৪৯ রান।
এর আগে ব্যক্তিগত ৩৫ রান করে রান আউটের শিকার হন শুভাগত হোম। তারও আগে ক্যারিয়ারের ১৭তম হাফ সেঞ্চুরি পূর্ন করে সাকিব আল হাসান ফিরে যান। সাকিবের বিদায়ের পর পরই সাজঘরে ফেরেন তাইজুল ইসলাম ও শফিউল ইসলাম। ১১০ বল ৭টি চারের সাহাজ্যে সাকিব ৭১ রানের ইনিংস খেলে সিকান্দার রাজার বলে আউট হন।
চট্রগ্রাম টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশ দারুণভাবে শেষ করলেও দ্বিতীয় দিনের শুরুটা ভালো হয়নি। দিনের প্রথম সেশনেই বাংলাদেশ হারায় ৩ উইকেট। মুমিনুল হক (৪৮), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের (১৬) পর আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিকুর রহিম (১৫)।
চট্রগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু হয় সকাল ৯.৩০ মিনিটে।
মাত্র ২ রানের জন্য এ দিন হাফ সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন মুমিনুল হক। চট্রগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ব্যক্তিগত ৪৮ রান করে পানিয়াঙ্গারার বলে টেলরকে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন তিনি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৬ রান করে শিঙ্গি মাসাকদাজার বলে এলবিডব্লুউ হন। এর পর মুশফিকুর রহিম ১৫ রান করে মাসাকাদজার বলে বোল্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন।
আগের দিনের করা ২ উইকেটে ৩০৩ রান থেকে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের জোড়া শতকে এ রান তোলে বাংলাদেশ। তামিম ১০৯ ও ইমরুল করেন ১৩০ রান।