অনলাইন কলগার্ল ব্যবসার পর্দাফাঁস
সম্প্রতি একটি হাইপ্রোফাইল সেক্ট র্যাকেটের পর্দাফাঁস হওয়ার পর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গুজরাতের রাজধানী আমেদাবাদে। জানা যায়, অনলাইনের মাধ্যমে এই র্যাকেটটি চালানো হত এবং দেশের বিভিন্ন শহরে যুবতীদের যোগান দেওয়া হত।
এই র্যাকেটের সঙ্গে যারা যুক্ত তারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন অফার দিত এমনকি ভার্জিন মেয়ে দেওয়ার লোভও দেখাত। মেয়েদের তালিকায় কলেজ ছাত্রী, গৃহবধূ, মডেল, টিভি অভিনেত্রী ও সেলিব্রিটিও ছিলেন।
হোয়াটসঅ্যাপে একটি কলগার্লের ছবি ভাইরাল হওয়ার পরেও এই র্যাকেটের কথা প্রকাশ্যে আসে। আসলে গ্রাহকদের কাছে পাঠান এই ছবি ফাঁস হয়ে যায় আর এর পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। পুলিশি তদন্তে ওই ওয়েবসাইটটিরও খোঁজ পাওয়া যায় যার মাধ্যমে র্যাকেট চালানো হত। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমের শিক্ষিতা সুন্দরীদের সঙ্গে সহবাসের অফার দেওয়া হত।
সংবাদ সংস্থা টিওআই একটি স্টিং অপারেশনের মাধ্যমে এই র্যাকেটের পর্দাফাঁস করে। এই রিপোর্টে জানানো হয়, এই র্যাকেট সারা দেশেই সক্রিয় ছিল। অনলাইনে বুকিংয়ের পরেই দেশের বিভিন্ন শহরে মেয়েদের পাঠান হত। এমনকি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইচ্ছুক কলগার্ল ও জিগিলোদেরও নেওয়া হত। এই ওয়েবসাইটে কোনও এক গ্রাহককে প্রায় ১০-১১টি মেয়ের ছবি দেখান হত। এদের মধ্যে যাকে পছন্দ হতে তার সঙ্গে একটি রাত কাটানোর জন্য ১৫ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা নেওয়া হত। এই ওয়েবসইটে জোর দিয়ে বলা হয়েছে যে তাদের কলগার্লরা কন্ডোম ছাড়াও সুরক্ষিত যৌনসম্পর্ক তৈরি করতে পটু। এই র্যাকেটের সঙ্গে যুক্তরা অনলাইন বুকিংয়ের আগে গ্রাহকদে