ঝিনাইগাতীতে এক শিশুকে গলা কেটে হত্যা
শেরপুরের সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতীতে ২৩ নভেম্বর রবিবার রাতে ৭ বছরের এক মেয়ে শিশুকে গলা কেটে হত্যা করে বাড়ীর পাশে এক জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। নিহত পারুল উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের পূর্ব গজারীকুড়া গ্রামের আঃ সামাদের মেয়ে। ৪ ছেলে ১ মেয়ের মধ্যে পারুল সবার ছোট। এলাকাবাসী থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শিশুটির লাশ মর্গে প্রেরণ করে। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা পুলিশ এখনও উদ্ধার করতে পারেনি। নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, পারুলকে রবিবার সকাল থেকে খোঁজে না পেয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নিখোঁজের জন্য মাইকিং করে পারুলকে খোজাঁখুজি অব্যাহত রাখে। এরই মধ্যে পরের দিন সোমবার সকালে বাড়ীর পাশে জঙ্গলে পারুলের লাশ উদ্ধারের সংবাদ শুনে পরিবারের লোকজন কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। উল্লেখ্য যে, নিহতের পিতা আঃ সামাদ গত ৮ বছর যাবৎ এক হত্যা মামলার কারনে জেল হাজতে আছে। আসলে ঘটনাটি সরাসরি হত্যা অন্য না কিছু পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে। এ ব্যাপারে ঝিনাইগাতী থানায় নিহতের পরিবার একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। ঝিনাইগাতী থানার অফিসার ইনচার্জ ফছিহুর রহমান রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।