হাতেনাতে ধরা খেয়ে বিয়ে
প্রেমিক পিয়াল প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে গোপনে প্রেমিকার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর সময় এলাকাবাসী তাদের হাতেনাতে ধরে ফেলে। এ সময় পিয়াল পালিয়ে যায়।
অবশেষে কোন উপায়ন্তর না পেয়ে এলাকাবাসীর চাপের মুখে সোমবার রাতেই ইউপি চেয়ারম্যান তার লম্পট পুত্রের সঙ্গে সালমার যৌতুকবিহীন বিয়ে দিতে বাধ্য হন।
ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারী সদরের চাপড়া সরমজানী ইউনিয়নে।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুল হক চৌধুরী বলেন, আমার ছেলে যে মেয়েকে পছন্দ করেছে তার সঙ্গেই আমি তার বিয়ে দিয়েছি।
এলাকাবাসী জানায়, ওই ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুল হক চৌধুরীর পুত্র পিয়াল (২৫)-এর সঙ্গে কিশোরীগঞ্জ উপজেলা সদরের কেশবা মাস্টারপাড়া গ্রামের সবুর আলীর মেয়ে কিশোরীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের বিএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী সালমা বেগমের মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমিক পিয়াল প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে গোপনে প্রেমিকার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর সময় এলাকাবাসী তাদের হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে বাধ্য হয়ে বিয়ে করে পিয়াল।